Skip to main content
Loading Ad...
Free Study Help

সূরা নামল বাংলা উচ্চারণ | সূরা নামল এর তাফসীর | সূরা নামল আয়াত ৬৫

By Yasir Published: October 12, 2025
Views:
সূরা নামল বাংলা উচ্চারণ  |  সূরা নামল এর তাফসীর  |  সূরা নামল আয়াত ৬৫
Related Posts
Loading Ad...

Table of Contents

সূরা নামল বাংলা উচ্চারণ  |  সূরা নামল এর তাফসীর  |  সূরা নামল আয়াত ৬৫
 

সূরা আন নামল বাংলা অনুবাদ 

প্রিয় পাঠকবৃন্দ টাইম অফ বিডি এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা ও সালাম আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু।কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি । আপনারা অনেকেই হয়তো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় সূরা আন নামল বিভিন্ন আয়াতগুলো খুঁজছেন। আর তাই আজকে আমরা আমাদের পোষ্ট টি তৈরি করেছে আমাদের এই পোস্টটা আজকের সূরা আন নামল সম্পর্কে যা যা থাকছেঃ সেগুলো হলোসূরা আন নামল বাংলা অনুবাদ ,সূরা নামল বাংলা উচ্চারণ, সূরা নামল এর তাফসীর ,সূরা নামল আয়াত ৬৫  ।
আশা করছি আপনারা পুরো পোস্টটি ধৈর্য্য সহকারে পড়বেন এবং সঠিক তথ্যটি পাবেন।

সূরা নামল বাংলা উচ্চারণ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

১. তা-ছীন তিলকা আ-য়া-তুল কুরআ-নি ওয়া কিতা-বিম মুবীন।

 

২. হুদাওঁ ওয়া বুশরা-লিলমু’মিনীন।

 

৩. আল্লাযীনা ইউকীমূনাসসালা-তা ওয়া ইউ’তূনাঝঝাকা-তা ওয়া হুম বিল আ-খিরাতি হুম ইউকিনূন।

 

৪. ইন্নাল্লাযীনা লা-ইউ’মিনূনা বিলআ-খিরাতি ঝাইইয়ান্না-লাহুম আ‘মা-লাহুম ফাহুম ইয়া‘মাহূন।

 

৫. উলাইকাল্লাযীনা লাহুম ছূউল ‘আযা-বি ওয়াহুম ফিল আ-খিরাতি হুমুল আখছারূন।

 

৬. ওয়া ইন্নাকা লাতুলাক্কাল কুরআ-না মিল্লাদুন হাকীমিন ‘আলীম।

 

৭. ইযকা-লা মূছা-লিআহলিহী ইন্নীআ-নাছতুনা-রান ছাআ-তীকুম মিনহাবিখাবারিন আও আ-তীকুম বিশিহা-বিন কাবাছিল লা‘আল্লাকুম তাসতালূন।

 

৮. ফালাম্মা-জাআহা-নূদিইয়া আম বূরিকা মান ফিন্না-রি ওয়া মান হাওলাহা- ওয়া ছুবহা-নাল্লা-হি রাব্বিল ‘আ-লামীন।

 

৯. ইয়া-মূছাইন্নাহূআনাল্লা-হুল ‘আঝীঝুল হাকীম।

 

১০. ওয়া আলকি‘আসা-কা ফালাম্মা-রাআ-হা-তাহতাঝঝুকাআন্নাহা-জাননুওঁ ওয়াল্লামুদবিরাওঁ ওয়ালাম ইউ‘আক্কিব ইয়া-মূছা-লা-তাখাফ ইন্নী লা-ইয়াখা-ফূ লাদাইয়াল মুরছালূন।

 

১১. ইল্লা-মান জালামা ছুম্মা বাদ্দালা হুছনাম বা‘দা ছূইন ফাইন্নী গাফূরুর রাহীম।

 

১২. ওয়া আদখিল ইয়াদাকা ফী জাইবিকা তাখরুজ বাইদাআ মিন গাইরি ছূইন ফী তিছ‘ই আয়া-তিন ইলা-ফির‘আওনা ওয়া কাওমিহী ইন্নাহুম কা-নূকাওমান ফা-ছিকীন।

 

১৩. ফালাম্মা- জাআতহুম আ-য়া-তুনা-মুবসিরাতান কা-লূহা-যা-ছিহরুম মুবীন।

 

১৪. ওয়া জাহাদূবিহা-ওয়াছতাইকানাতহা আনফুছুহুম জুলমাওঁ ওয়া ‘উলুওওয়ান ফানজু র কাইফা কা-না ‘আ-কিবাতুল মুফছিদীন।

 

১৫. ওয়া লাকাদ আ-তাইনা-দা-ঊদা ওয়া ছুলাইমা-না ‘ইলমান ওয়া কা-লাল হামদুলিল্লাহিল্লাযী ফাদ্দালানা-‘আলা-কাছীরিম মিন ‘ইবা-দিহিল মু’মিনীন।

 

১৬. ওয়া ওয়ারিছা ছুলাইমা-নুদা-ঊদা ওয়া কা-লা ইয়াআইয়ুহান্না-ছু‘উলিলমনামানতিকাততাইরি ওয়াঊতীনা-মিন কুল্লি শাইয়িন ইন্না হা-যা-লাহুওয়াল ফাদলুল মুবীন।

 

১৭. ওয়া হুশিরা লিছুলাইমা-না জুনূদুহূমিনাল জিন্নি ওয়াল ইনছি ওয়াততাইরি ফাহুম ইউঝা‘উন।

 

১৮. হাত্তাইযাআতাও ‘আলা-ওয়া-দিন্নামলি কা-লাত নামলাতুইঁ ইয়াআইয়ুহান্নামলুদ খুলূমাছা-কিনাকুম লা-ইয়াহতিমান্নাকুম ছুলাইমা-নুওয়া জুনূদুহূ ওয়াহুম লা-ইয়াশ‘উরূন।

 

১৯. ফাতাবাছছামা দা-হিকাম মিন কাওলিহা-ওয়া কা-লা রাব্বি আওঝি‘নীআন আশকুরা নি‘মাতাকাল্লাতীআন‘আমতা ‘আলাইইয়া ওয়া ‘আলা-ওয়া-লিদাইইয়া ওয়াআন আ‘মালা সালিহান তারদা-হু ওয়া আদখিলনী বিরাহমাতিকা ফী ‘ইবাদিকাসসা-লিহীন।

 

২০. ওয়া তাফাককাদাততাইরা ফাকা-লা মা-লিইয়া লাআরাল হুদহুদা আম কা-না মিনাল গাইবীন।

 

২১. লাউ‘আযযি বান্নাহূ ‘আযা-বান শাদীদান আও লাআযবাহান্নাহূআওলাইয়া’তিইয়ান্নী বিছুলতা-নিম মুবীন।

 

২২. ফামাকাছা গাইরা বা‘ঈদিন ফাকা-লা আহাততুবিমা-লামতুহিত বিহী ওয়াজি’তুকা মিন ছাবাইম বিনাবাইঁ ইয়াকীন।

 

২৩. ইন্নী ওয়াজাততুম রাআতান তামলিকুহুম ওয়া ঊতিইয়াত মিন কুল্লি শাইয়িওঁ ওয়া লাহা-‘আরশুন ‘আজীম।

 

২৪. ওয়া জাততুহা-ওয়া কাওমাহা-ইয়াছজুদূনা লিশশামছি মিন দূনিল্লা-হি ওয়া ঝাইইয়ানা লাহুমুশ শাইতা-নুআ‘মা-লাহুম ফাসাদ্দাহুম ‘আনিছছাবীলি ফাহুম লা-ইয়াহতাদূন।

 

২৫. আল্লা-ইয়াছজুদূলিল্লা-হিল্লাযী ইউখরিজুলখাবআফিছছামা-ওয়া-তি ওয়ালআরদি ওয়া ইয়া‘লামুমা-তুখফূনা ওয়ামা-তু‘লিনূন(ছিজদাহ-৮)।

 

২৬. আল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা-হুওয়া রাব্বুল ‘আরশিল ‘আজীম ।

 

২৭. কা-লা ছানানজুরু আসাদাকতা আম কুনতা মিনাল কা-যিবীন।

 

২৮. ইযহাব বিকিতা-বী হা-যা-ফাআলকিহ ইলাইহিম ছু ম্মা তাওয়াল্লা ‘আনহুম ফানজুরমাযা-ইয়ারজি‘ঊন।

 

২৯. কা-লাত ইয়াআইয়ুহাল মালাউ ইন্নীউলকিয়া ইলাইইয়া কিতা-বুন কারীম।

 

৩০. ইন্নাহূমিন ছুলাইমা-না ওয়া ইন্নাহূবিছমিল্লা-হির রাহমা-নির রাহীম।

 

৩১. আল্লা-তা‘লূ‘আলাইইয়া ওয়া’তূনী মুছলিমীন।

 

৩২. কা-লাত ইয়াআইয়ুহাল মালাউ আফতূনী ফীআমরী মা-কুনতুকা-তি‘আতান আমরান হাত্তা-তাশহাদূ ন।

 

৩৩. কা-লূনাহনুঊলূকুওওয়াতিওঁ ওয়া উলূবা’ছিন শাদীদিওঁ ওয়াল আমরু ইলাইকি ফানজু রী মা-যা-তা’মুরীন।

 

৩৪. কা-লাত ইন্নাল মুলূকা ইযা-দাখালূকারইয়াতান আফছাদূ হা-ওয়া জা‘আলূ আ‘ইঝঝাতা আহলিহাআযিল্লাতাওঁ ওয়া কাযা-লিকা ইয়াফ‘আলূন।

 

৩৫. ওয়া ইন্নী মুরছিলাতুন ইলাইহিম বিহাদিইইয়াতিন ফানা-জিরাতুম বিমা ইয়ারজি‘উল মুরছালূন।

 

৩৬. ফালাম্মা-জাআ ছুলাইমা-না কা-লা আতুমিদ্দূনানি বিমা-লিন ফামাআ-তা-নিইয়াল্লাহু খাইরুম মিম্মাআ-তা-কুম বাল আনতুম বিহাদিইইয়াতিকুম তাফ রাহূন।

 

৩৭. ইরজি‘ ইলাইহিম ফালানা’তিইয়ান্নাহুম বিজুনূদিল লা-কিবালা লাহুম বিহা-ওয়ালানুখরিজান্নাহুম মিনহাআযিল্লাতাওঁ ওয়াহুম সা-গিরূন।

 

৩৮. কা-লা ইয়াআইয়ুহাল মালাউ আইয়ুকুম ইয়া’তীনী বি‘আরশিহা-কাবলা আইঁ ইয়া’তূনী মুছলিমীন।

 

৩৯. কা-লা ‘ইফরীতুম মিনাল জিন্নি আনা আ-তীকা বিহী কাবলা আন তাকূমা মিম মাকা-মিকা ওয়া ইন্নী ‘আলাইহি লাকাওওয়িয়ুন আমীন।

 

৪০. কা-লাল্লাযী ‘ইনদাহূ‘ইলমুম মিনাল কিতা-বি আনা আ-তীকা বিহী কাবলা আইঁ ইয়ারতাদ্দা ইলাইকা তারফুকা ফালাম্মা-রাআ-হু মুছতাকিররান ইনদাহূকা-লা হা-যা-মিন ফাদলি রাববী লিইয়াবলুওয়ানী আআশকুরু আম আকফুরু ওয়া মান শাকারা ফাইন্নামা-ইয়াশকুরু লিনাফছিহী ওয়ামান কাফারা ফাইন্না রাববী গানিইয়ুন karim।

 

৪১. কা-লা নাক্কিরূলাহা- ‘আরশাহা- নানজু র আতাহতাদীআম তাকূনুমিনাল্লাযীনা লা ইয়াহতাদূন।

 

৪২. ফালাম্মা-জাআত কীলা আহা-কাযা-‘আরশুকি কা-লাত কাআন্নাহূহুওয়া ওয়া ঊতীনাল ‘ইলমা মিন কাবলিহা-ওয়া কুন্না-মুছলিমীন।

 

৪৩. ওয়াসাদ্দাহা-মা-কা-নাত তা‘বুদুমিন দূ নিল্লা-হি ইন্নাহা-কা-নাত মিন কাওমিন কাফিরীন।

 

৪৪. কীলা লাহাদ খুলিসসারহা ফালাম্মা-রাআতহু হাছিবাতহু লুজ্জাতাওঁ ওয়া কাশাফাত ‘আন ছা-কাইহা- কা-লা ইন্নাহূছারহুম মুমার রাদুম মিন কাওয়ারীরা কা-লাত রাব্বি ইন্নী জালামতুনাফছী ওয়া আছলামতুমা‘আ ছুলাইমা-না লিল্লা-হি রাব্বিল ‘আ-লামীন।

 

৪৫. ওয়া লাকাদ আরছালনাইলা-ছামূদা আখা-হুম সা-লিহান আনি‘বুদুল্লা-হা-ফাইযা-হুম ফারীকা-নি ইয়াখতাসিমূন।

 

৪৬. কা-লা ইয়া-কাওমি লিমা তাছতা‘জিলূনা বিছছাইয়িআতি কাবলাল হাছানাতি লাওলাতাছতাগফিরূনাল্লা-হা লা‘আল্লাকুম তুরহামূন।

 

 সূরা নামল এর তাফসীর 

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম! 

Zara মুত্তাকী তাদেরকে বলা হবেঃ তোমাদের রাব্ব কি অবতীর্ণ করেছিলেন? তারা বলবেঃ মহা কল্যাণ। যারা সৎকাজ করে তাদের জন্য রয়েছে এই দুনিয়ার মঙ্গল এবং আখিরাতের আবাস আরও উৎকৃষ্ট; আর মুত্তাকীদের আবাসস্থল কত উত্তম!

৩০-৩২ নং আয়াতের তাফসীর: 

কুরআন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে মন্দ লোকদের উত্তর ছিল: এ কুরআন পূর্ববর্তীদের উপকথা। 

কিন্তু ভাল লোকদের জিজ্ঞেস করা হলে তারা উত্তরে বলে: মহা কল্যাণ নাযিল করা হয়েছে। 

অর্থাৎ রহমত, হিদায়াত ও বরকত ঐ ব্যক্তির জন্য যারা তার অনুসরণ করবে এবং তার প্রতি ঈমান আনবে। 

এখানে আল্লাহ তা‘আলা বর্ণনা করেন যে, উত্তম কর্মের প্রতিদান কখনো মন্দ হতে পারে না। 

যারা দুনিয়াতে ভাল কাজ করবে তারা সর্বদা তাদের ভাল কাজের জন্য উত্তম প্রতিদানই পাবে। 

দুনিয়াতে তাদের জন্য রয়েছে হাসানাহ তথা উত্তম রিযিক ও সকল সমস্যার সমাধান। 

আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

“মু’মিন অবস্থায় পুরুষ ও নারীর মধ্যে যে কেউ সৎ কর্ম করবে তাকে আমি নিশ্চয়ই পবিত্র জীবন দান করব এবং তাদেরকে তাদের কর্মের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার দান করব।” (সূরা নাহল ১৬:৬৭) 

আর আখিরাতের জীবন তাদের জন্য আরো উত্তম এবং সেখানকার প্রতিদান পরিপূর্ণ। 

যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

“যারা মঙ্গলকর কাজ করে তাদের জন্য আছে মঙ্গল এবং আরও অধিক। কলঙ্ক ও হীনতা তাদের মুখমণ্ডলকে আচ্ছন্ন করবে না।” (সূরা ইউনূস ১০:২৬) 

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন:

“যে কেউ সৎ কর্ম নিয়ে আসবে, সে তা হতে উত্তম প্রতিফল পাবে।” (সূরা নামল ২৭:৮৯) 

আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

“কেউই জানে না তাদের জন্য নয়ন জুড়োনো কী কী সামগ্রী লুকিয়ে রাখা হয়েছে তাদের কৃতকর্মের প্রতিদানস্বরূপ?” (সূরা সিজদাহ ৩২:১৭) 

সেখানে তাদের জন্য রয়েছে অসংখ্য নেয়ামত। মু’মিনগণ তথায় জান্নাতে প্রবেশ করবে আর তাদের জন্য সেখানে থাকবে তা-ই যা তাদের অন্তর আশা করবে। 

আল্লাহ তা‘আলা বলেন: 

“মন যা চায় এবং নয়ন যাতে তৃপ্ত হয় সেখানে তাই রয়েছে এবং সেখানে তোমরা স্থায়ী হবে।” 

(সূরা যুখরুফ ৪৩:৭১) 

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন: 

“সেখানে তোমাদের জন্য রয়েছে যা কিছু তোমাদের মন চায় এবং সেখানে তোমাদের জন্য রয়েছে যা তোমরা চাইবে। এটা হল ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু আল্লাহর পক্ষ হতে আপ্যায়ন।” (সূরা হা-মীম-সাজদাহ ৪১:৩১) 

অর্থাৎ যারা মুত্তাকি তাদেরকে আল্লাহ তা‘আলা এভাবেই প্রতিদান দিয়ে থাকেন। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে এসব নেয়ামত তারাই পাবে যারা আল্লাহ তা‘আলাকে ভয় করে চলে। 

অন্যত্র আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

‘এ সেই জান্নাত, যার অধিকারী বানাবো আমার বান্দাদের মধ্যে মুত্তাকীদেরকে।” 

(সূরা মারইয়াম ২০:৬৩) 

অর্থাৎ এ আয়াতগুলো জালিম মুশরিকদের সম্পূর্ণ বিপরীত। মুশরিকদের মৃত্যুকালীন অবস্থায় ফেরেশতা তাদের সাথে যে আচরণ করবে, মু’মিনদের সাথে তার বিপরীত আচরণ করবে। মু’মিনদের রূহ হরণ করার সময় ফেরেশতারা বলবে: তোমাদের প্রতি সালাম, তোমরা যা করেছ তার ফলে জান্নাতে প্রবেশ কর। 

এ সুসংবাদ দেয়া হবে মৃত্যুর সময় এবং জান্নাতে প্রবেশের সময়। 

যেমন আল্লাহ তা‘আলা অন্যত্র বলেন: 

“যারা তাদের প্রতিপালককে ভয় করত তাদেরকে দলে দলে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। 

যখন তারা জান্নাতের নিকট উপস্থিত হবে তখন এর দ্বারসমূহ খুলে দেয়া হবে এবং জান্নাতের দারোয়ানরা তাদেরকে বলবে, তোমাদের প্রতি সালাম; 

তোমরা সুখী হও এবং জান্নাতে প্রবেশ কর স্থায়ীভাবে অবস্থানের জন্য।” (সূরা যুমার ৩৯:৭৩) 

সুতরাং যদি আমরা ঈমান ও সৎ আমলের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকি তাহলে আমাদের জন্য এরূপ সুসংবাদ হবে মৃত্যুকালীন ও জান্নাতে প্রবেশ কালে। 

আয়াত_হতে_শিক্ষণীয়_বিষয়: 

১. কুরআনের ব্যাপারে মু’মিনদের অবস্থান স্বচ্ছ। 

২. কুরআন তাদের জন্য হিদায়াত ও রহমত যারা তার প্রতি ঈমান রাখবে ও আমল করবে। 

৩. মু’মিনদের জন্য সুসংবাদ ও উত্তম পরিণাম দুনিয়া ও আখিরাতে।

[তাফসীর ফাতহুল মাজীদ]

সূরা নামল আয়াত ৬৫ 

 قُل لَّا يَعْلَمُ مَن فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ الْغَيْبَ إِلَّا اللَّهُ وَمَا يَشْعُرُونَ أَيَّانَ يُبْعَثُونَ

 

 বলুন, আল্লাহ ব্যতীত নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে কেউ গায়বের খবর জানে না এবং তারা জানে না যে, তারা কখন পুনরুজ্জীবিত hobe। [ সুরা নাম’ল ২৭:৬৫ ] 

Tag:সূরা আন নামল বাংলা অনুবাদ ,সূরা নামল বাংলা উচ্চারণ, সূরা নামল এর তাফসীর ,সূরা নামল আয়াত ৬৫  

No Previous Article No Next Article
Loading Ad...

More You Might Like

Comments

Leave a Comment

Comments (0)

Loading Ad...

Need Help with Your Studies?

Our team is here to guide you with academic support, resources, and expert advice. Reach out anytime and get the help you need to succeed.

Have questions? Contact Us anytime.

Get 15,000+ Articles

Get the latest notice guides and exclusive insights delivered to your inbox every week.

By subscribing, you agree to our Privacy Policy.